ডিএলএড- প্রথম বর্ষ (বাংলা) ২০২৪ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের তালিকা

ডিএলএড- প্রথম বর্ষ (বাংলা) ২০২৪ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের তালিকা

G Success for Better Future
0

ডিএলএড- প্রথম বর্ষ (বাংলা) ২০২৪

গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের তালিকা 📝

 

📍প্রশ্নমান👇

(বি.দ্র- বিগত পাঁচ বছরের মাল্টিপল চয়েজ কেন্দ্রিক প্রশ্নগুলি  ভালোভাবে দেখতে হবে)

 

📍প্রশ্নমান 👇

১। মাতৃভাষা শিক্ষার দুটি লক্ষ্য লিখুন।

উত্তর:

  1. যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধি: মাতৃভাষা শেখার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে কথা বলা, লেখা, এবং অন্যদের সাথে কার্যকরভাবে যোগাযোগ করতে পারে।
  2. সংস্কৃতির সংরক্ষণ: মাতৃভাষা শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ঐতিহ্য সম্পর্কে সচেতন হয়ে ওঠে এবং তা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়।

২। সত্যি সোনা গল্পে কৃষকপুত্র কিভাবে সত্যি সোনা লাভ করেছিল?

উত্তর: "সত্যি সোনা" গল্পে কৃষকপুত্র কঠোর পরিশ্রম এবং সৎ প্রচেষ্টার মাধ্যমে সত্যিকারের সোনা লাভ করেছিল। তার মায়ের পরামর্শ অনুযায়ী, সে প্রতিদিন তার জমিতে কাজ করত এবং পরিশ্রম করত। অবশেষে, তার পরিশ্রমের ফলস্বরূপ, জমি থেকে প্রচুর ফসল উৎপন্ন হয় যা তাকে সত্যিকারের ধন-সম্পদ এনে দেয়।

৩। অনুবন্ধ প্রণালী কাকে বলে?

উত্তর: অনুবন্ধ প্রণালী হলো এমন একটি শিক্ষণ পদ্ধতি যেখানে শিক্ষার্থীকে এক বা একাধিক উদাহরণের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ভাষা কাঠামো বা ব্যাকরণ শেখানো হয়। এখানে উদাহরণ এবং ব্যাখ্যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভাষার গঠন এবং ব্যবহার শেখানো হয়।

৪। বানান শিখন এর দুটি গুরুত্ব উল্লেখ করুন।

উত্তর:

  1. সঠিক লিখন দক্ষতা: সঠিক বানান শেখার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে শব্দগুলো লিখতে শেখে, যা তাদের লিখিত যোগাযোগে স্পষ্টতা সঠিকতা আনে।
  2. ভাষাগত উন্নতি: বানান শেখার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভাষার সঠিক ব্যবহার এবং ব্যাকরণ শেখে, যা তাদের ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধি করে।

৫। পাঠ পরিকল্পনা কাকে বলে?

উত্তর: পাঠ পরিকল্পনা হলো একটি পরিকল্পিত কাঠামো বা নকশা যার মাধ্যমে শিক্ষকেরা শিক্ষাদানের প্রক্রিয়াটি কার্যকরভাবে পরিচালনা করেন। এতে পাঠের লক্ষ্য, উপকরণ, পদ্ধতি, কার্যক্রম এবং মূল্যায়নের পদ্ধতি উল্লেখ থাকে।

৬। ব্যাকরণ শিক্ষাদানের আরোহী পদ্ধতি কাকে বলে? এর দুটি সুবিধা উল্লেখ করুন।

উত্তর: আরোহী পদ্ধতি: ব্যাকরণ শিক্ষাদানের আরোহী পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের ছোটো ছোটো অংশ থেকে বড়ো এবং জটিল অংশে শিক্ষানো হয়।

সুবিধা:

  1. সহজ শিক্ষণ প্রক্রিয়া: শিক্ষার্থীরা ধাপে ধাপে ব্যাকরণ শেখার মাধ্যমে জটিল বিষয়গুলো সহজে বুঝতে পারে।
  2. মজবুত ভিত্তি: এই পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা মজবুত ভিত্তি তৈরি করতে সক্ষম হয়, যা তাদের ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়।

৭। ব্যাকরণ শিক্ষাদানের অবরোহী পদ্ধতি কাকে বলে? এর দুটি সুবিধা উল্লেখ করুন।

উত্তর: অবরোহী পদ্ধতি: ব্যাকরণ শিক্ষাদানের অবরোহী পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের প্রথমে বড়ো এবং জটিল বিষয় শেখানো হয়, তারপর সেগুলোকে ভেঙে ছোটো ছোটো অংশে বোঝানো হয়।

সুবিধা:

  1. বিস্তৃত জ্ঞান: শিক্ষার্থীরা প্রথমেই সমগ্র বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পায়, যা তাদের বিষয়টি সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেয়।
  2. জটিল বিষয়ের সহজীকরণ: এই পদ্ধতিতে জটিল বিষয়গুলোকে ভেঙে ছোটো অংশে বোঝানো হয়, যা শিক্ষার্থীদের জন্য সহজ হয়ে যায়।

৮। নিরবিচ্ছিন্ন মূল্যায়ন কাকে বলে?

উত্তর: নিরবিচ্ছিন্ন মূল্যায়ন হলো শিক্ষার্থীর শিক্ষার প্রক্রিয়াটি নিয়মিতভাবে এবং ধারাবাহিকভাবে পর্যবেক্ষণ মূল্যায়ন করা। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীর অগ্রগতি, দুর্বলতা এবং শক্তিশালী দিকগুলো চিহ্নিত করা হয় এবং প্রয়োজনীয় সাহায্য প্রদান করা হয়।

৯। মাতৃভাষা কাকে বলে?

উত্তর: মাতৃভাষা হলো সেই ভাষা যা একজন ব্যক্তির প্রথম ভাষা হিসেবে শেখা হয় এবং যা পরিবারের সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম হয়। এটি সাধারণত একটি ব্যক্তির জন্মভূমির ভাষা হয়।

১০। নীরব পাঠ কাকে বলে? এর দুটি সুবিধা অসুবিধা উল্লেখ করুন।

উত্তর: নীরব পাঠ: নীরব পাঠ হলো এমন একটি পাঠ পদ্ধতি যেখানে পাঠক নিজের মনে, উচ্চারণ ছাড়াই পড়ে।

সুবিধা:

  1. গতি বৃদ্ধি: নীরব পাঠের মাধ্যমে পাঠক দ্রুতগতিতে পড়তে পারে।
  2. মনের মধ্যে ভাবনার বিকাশ: এই পদ্ধতিতে পাঠক নিজের মনের মধ্যে ভাবনার বিকাশ করতে পারে।

অসুবিধা:

  1. সঠিক উচ্চারণের অভাব: নীরব পাঠে সঠিক উচ্চারণ শেখা হয় না।
  2. মনোযোগের অভাব: এই পদ্ধতিতে মনোযোগ সহজেই বিভ্রান্ত হতে পারে।

১১। নৌকা যাত্রা কবিতাটির কবি কে? নৌকাটি কোথায় বাধা ছিল?

উত্তর: "নৌকা যাত্রা" কবিতার কবি হলেন সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত। নৌকাটি একটি নদীর তীরে বাধা ছিল।

১২। ব্যাকরণ শিক্ষাদানের দুটি সুবিধা অসুবিধা বুঝিয়ে দিন।

উত্তর: সুবিধা:

  1. ভাষার সঠিক ব্যবহার: ব্যাকরণ শেখার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভাষার সঠিক ব্যবহার শিখতে পারে।
  2. লিখন দক্ষতা বৃদ্ধি: ব্যাকরণ শেখার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের লিখন দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।

অসুবিধা:

  1. শিক্ষার্থীদের বিরক্তি: অনেক সময় ব্যাকরণ শিক্ষার প্রক্রিয়াটি শিক্ষার্থীদের জন্য বিরক্তিকর হতে পারে।
  2. অতিরিক্ত নিয়ম: অতিরিক্ত নিয়মের কারণে শিক্ষার্থীরা ভাষা শেখার প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় বাধা পেতে পারে।

১৩। কথোপকথন পদ্ধতির দুটি সুবিধা অসুবিধা আলোকপাত করুন।

উত্তর: সুবিধা:

  1. সক্রিয় অংশগ্রহণ: শিক্ষার্থীরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে, যা তাদের ভাষার ব্যবহার এবং প্রয়োগে সহায়ক হয়।
  2. আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি: এই পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা নিজেদের মতামত প্রকাশ করতে শেখে, যা তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।

অসুবিধা:

  1. সময়সাপেক্ষ: কথোপকথন পদ্ধতিতে অনেক সময় লাগে, যা শিক্ষকদের জন্য অসুবিধাজনক হতে পারে।
  2. সব শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ: সব শিক্ষার্থী সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ নাও করতে পারে, যা শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

১৪। শব্দানুক্রমিক পদ্ধতি কাকে বলে? এর দুটি সুবিধা।

উত্তর: শব্দানুক্রমিক পদ্ধতি: শব্দানুক্রমিক পদ্ধতি হলো শিক্ষার্থীদের শিখন প্রক্রিয়ায় শব্দগুলোর তালিকা অনুসারে শিখানো হয়।

সুবিধা:

  1. সহজে শব্দ শেখা: শিক্ষার্থীরা সহজেই নতুন শব্দ শিখতে পারে এবং তাদের শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধি পায়।
  2. পরিকল্পিত শিক্ষণ: এই পদ্ধতিতে শিক্ষণ প্রক্রিয়া পরিকল্পিতভাবে পরিচালিত হয়, যা শিক্ষার্থীদের জন্য সহায়ক হয়।

১৫। ভাষা শিখন এর সহযোগ দুটি উপকরণের নাম লিখুন।

উত্তর:

  1. শব্দকোষ: শব্দের অর্থ এবং সঠিক ব্যবহার শেখার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ।
  2. ব্যাকরণ বই: ভাষার সঠিক গঠন এবং নিয়ম শেখার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ।

১৬। ব্যাকরণ শিক্ষার দুটি গুরুত্ব লিখুন।

উত্তর:

  1. ভাষার সঠিক ব্যবহার: ব্যাকরণ শেখার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভাষার সঠিক ব্যবহার শিখতে পারে।
  2. লিখন দক্ষতা বৃদ্ধি: ব্যাকরণ শেখার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের লিখন দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।

১৭। সামগ্রিক মূল্যায়ন কাকে বলে?

উত্তর: সামগ্রিক মূল্যায়ন হলো শিক্ষার্থীদের শেখার সমস্ত দিকগুলির উপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর শিখন প্রক্রিয়া, দক্ষতা, এবং অগ্রগতি পরিমাপ করা হয়।

১৮। একজন আদর্শ শিক্ষকের গুণ থাকা বাঞ্ছনীয়?

উত্তর:

  1. সহানুভূতিশীল: শিক্ষার্থীদের প্রতি সহানুভূতিশীল এবং সহায়ক মনোভাব।
  2. গভীর জ্ঞান: বিষয়বস্তুর উপর গভীর জ্ঞান থাকা।
  3. সৃজনশীলতা: পাঠদানে সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী পদ্ধতি প্রয়োগ করা।

১৯। শিক্ষা সহায়ক উপকরণ গুলিকে কটি ভাগে ভাগ করা যায়? কি কি? উদাহরণ দিন।

উত্তর: শিক্ষা সহায়ক উপকরণগুলিকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়:

  1. ভিজ্যুয়াল (চাক্ষুষ): চার্ট, ছবি, মডেল।
  2. অডিও (শ্রাবণ): অডিও রেকর্ডিং, মিউজিক।
  3. কাইনেস্টেটিক (স্পর্শ-ভিত্তিক): হ্যান্ডস-অন কার্যক্রম, বাস্তব উপকরণ।

২০। তালব্য বর্ণ কাকে বলে? উদাহরণ দিন।

উত্তর: তালব্য বর্ণ হলো সেই বর্ণ যেগুলি উচ্চারণের সময় জিহ্বার তালু স্পর্শ করে। উদাহরণ: , , , , ঞ।

২১। চর্বনা পাঠ কি?

উত্তর: চর্বনা পাঠ হলো সেই পাঠ পদ্ধতি যেখানে শিক্ষার্থীরা পাঠ্যবস্তুকে বারবার পুনরাবৃত্তি করে এবং মনে রাখে।

২২। প্রকল্প পদ্ধতি কাকে বলে?

উত্তর: প্রকল্প পদ্ধতি হলো শিক্ষার একটি পদ্ধতি যেখানে শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট একটি প্রকল্প বা কার্যক্রম সম্পন্ন করে শেখে। এতে শিক্ষার্থীরা বাস্তব জীবনের সমস্যার সমাধান করতে শেখে এবং তাদের সৃজনশীলতা সমস্যার সমাধানের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।

২৩। সরব নীরব পাঠের পার্থক্য লিখুন।

উত্তর:

  1. সরব পাঠ: পাঠক শব্দগুলো উচ্চারণ করে পড়ে।
    • সুবিধা: উচ্চারণের সঠিকতা নিশ্চিত হয়।
    • অসুবিধা: গতি কম হয়।
  2. নীরব পাঠ: পাঠক নিজের মনে শব্দগুলো পড়ে।
    • সুবিধা: দ্রুত গতিতে পড়া যায়।
    • অসুবিধা: উচ্চারণের সঠিকতা যাচাই করা যায় না।

২৪। অনুপাত পরিকল্পনা কাকে বলে? এর কটি দক্ষতা? কি কি?

উত্তর: অনুপাত পরিকল্পনা: অনুপাত পরিকল্পনা হলো শিক্ষার একটি পদ্ধতি যেখানে শিক্ষার্থী নির্দিষ্ট অনুপাতে বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পন্ন করে।

দক্ষতা: এর তিনটি দক্ষতা রয়েছে:

  1. গণনা দক্ষতা: সঠিকভাবে গণনা করা।
  2. সময় ব্যবস্থাপনা: সময়ের সঠিক ব্যবহার।
  3. কার্য সম্পাদন: নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কার্য সম্পন্ন করা।

২৫। ব্যাপ্ত পাঠ পরিকল্পনা কাকে বলে? এর কটি স্তর?

উত্তর: ব্যাপ্ত পাঠ পরিকল্পনা: ব্যাপ্ত পাঠ পরিকল্পনা হলো একটি বিস্তারিত পাঠ পরিকল্পনা যেখানে পাঠদানের সব ধাপ এবং কার্যক্রম বিস্তারিতভাবে উল্লেখ থাকে।

স্তর: এর তিনটি স্তর রয়েছে:

  1. প্রাথমিক স্তর: পাঠের প্রস্তুতি।
  2. মধ্যম স্তর: পাঠদান।
  3. উচ্চ স্তর: মূল্যায়ন পুনরালোচনা।

 

📍প্রশ্নমান 👇

 

প্রশ্ন : বাংলায় বানান ভুলের কারণ প্রতিকার গুলি আলোচনা করুন। এই প্রসঙ্গে সংক্ষেপে আপনার অভিমত ব্যক্ত করুন।

বাংলায় বানান ভুলের মূল কারণগুলি হলো:

  1. অশুদ্ধ উচ্চারণ: অনেক সময় শিক্ষার্থীরা শব্দের সঠিক উচ্চারণ জানে না, যার ফলে বানান ভুল হয়।
  2. অপ্রতুল পাঠাভ্যাস: পর্যাপ্ত পাঠাভ্যাসের অভাবের কারণে শিক্ষার্থীরা শব্দের সঠিক বানান শিখতে পারে না।
  3. অপ্রতুল শিক্ষণ উপকরণ: সঠিক মানসম্পন্ন শিক্ষণ উপকরণের অভাবের কারণে শিক্ষার্থীরা সঠিক বানান শেখার সুযোগ পায় না।
  4. শিক্ষকের অভিজ্ঞতার অভাব: অনেক সময় শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে বানান শেখাতে সক্ষম হন না।

প্রতিকার:

  1. শুদ্ধ উচ্চারণ শেখানো: শিক্ষার্থীদের সঠিক উচ্চারণ শেখানোর জন্য বিশেষ কর্মশালা শ্রবণ প্রশিক্ষণ দেওয়া যেতে পারে।
  2. বাড়তি পাঠাভ্যাস: শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন নিয়মিত পড়াশোনার অভ্যাস করানো উচিত।
  3. উন্নত শিক্ষণ উপকরণ: সঠিক মানসম্পন্ন পাঠ্যবই শিক্ষণ উপকরণ ব্যবহার করা উচিত।
  4. শিক্ষকের প্রশিক্ষণ: শিক্ষকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করা উচিত যাতে তারা শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে বানান শেখাতে পারেন।

আমার অভিমত হলো, বানান শিক্ষার প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীদের আরও মনোযোগী এবং অভ্যাসবদ্ধ হতে হবে। শিক্ষকদেরও আরও কার্যকর পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।

প্রশ্ন : সরব পাঠ কাকে বলে? এর উদ্দেশ্য কি? এর সুবিধা অসুবিধা গুলি যুক্তিসহ ব্যাখ্যা করুন।

সরব পাঠ: সরব পাঠ হলো সেই পদ্ধতি যেখানে পাঠক শব্দগুলো উচ্চারণ করে পড়ে।

উদ্দেশ্য:

  1. উচ্চারণের সঠিকতা: শিক্ষার্থীরা সঠিক উচ্চারণ শিখতে পারে।
  2. শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধি: শিক্ষার্থীরা নতুন শব্দ শিখতে পারে।
  3. শ্রবণ দক্ষতা: শিক্ষার্থীরা শ্রবণ দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারে।

সুবিধা:

  1. উচ্চারণের সঠিকতা নিশ্চিত করা: শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে শব্দ উচ্চারণ শিখতে পারে।
  2. ধীরগতিতে পড়া: সরব পাঠে শিক্ষার্থীরা ধীরগতিতে পড়ে, যা বোঝার জন্য সহায়ক।
  3. স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি: উচ্চারণের মাধ্যমে পাঠের বিষয়বস্তু ভালোভাবে মনে রাখা যায়।

অসুবিধা:

  1. সময়সাপেক্ষ: সরব পাঠে সময় বেশি লাগে, যা শিক্ষকদের জন্য অসুবিধাজনক হতে পারে।
  2. মনোযোগ বিচ্যুতি: সরব পাঠে সহজেই মনোযোগ হারানো সম্ভব।
  3. শব্দের ভুল উচ্চারণ: শিক্ষার্থীরা ভুল উচ্চারণে অভ্যস্ত হয়ে পড়তে পারে।

প্রশ্ন : নীরব পাঠ কাকে বলে? এর উদ্দেশ্য কি? এর সুবিধা অসুবিধা গুলি যুক্তিসহ ব্যাখ্যা করুন।

নীরব পাঠ: নীরব পাঠ হলো সেই পদ্ধতি যেখানে পাঠক নিজের মনে, উচ্চারণ ছাড়াই পড়ে।

উদ্দেশ্য:

  1. গতি বৃদ্ধি: শিক্ষার্থীরা দ্রুতগতিতে পড়তে পারে।
  2. মনের মধ্যে ভাবনার বিকাশ: পাঠক নিজের মনের মধ্যে ভাবনার বিকাশ করতে পারে।
  3. মনোযোগ বৃদ্ধি: শিক্ষার্থীরা পাঠের প্রতি মনোযোগ দিতে পারে।

সুবিধা:

  1. দ্রুত পড়া: নীরব পাঠে দ্রুতগতিতে পড়া যায়।
  2. নিরব পরিবেশ: এই পদ্ধতিতে নিরব পরিবেশে পড়া সম্ভব হয়।
  3. বিস্তৃত পাঠ: শিক্ষার্থীরা বেশি পরিমাণে পড়তে পারে।

অসুবিধা:

  1. উচ্চারণের সঠিকতা হারানো: নীরব পাঠে উচ্চারণের সঠিকতা যাচাই করা যায় না।
  2. মনোযোগের অভাব: মনোযোগ সহজেই বিভ্রান্ত হতে পারে।
  3. অভ্যাসের অভাব: শিক্ষার্থীরা নীরব পাঠের অভ্যাস গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সমস্যা পেতে পারে।

প্রশ্ন : ব্যাকরণ পাঠকে আকর্ষণীয় করবার জন্য একজন শিক্ষক হিসেবে আপনি কোন পদ্ধতিটিকে বেছে নেবেন এবং কেন? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা করুন। এই পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য গুলি বিবৃত করুন।

আরোহী পদ্ধতি: আমি ব্যাকরণ পাঠকে আকর্ষণীয় করবার জন্য আরোহী পদ্ধতিটিকে বেছে নেব।

কারণ: আরোহী পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা ধাপে ধাপে ব্যাকরণ শেখার মাধ্যমে জটিল বিষয়গুলো সহজে বুঝতে পারে। এতে তাদের মনোযোগ এবং আগ্রহ বৃদ্ধি পায়।

বৈশিষ্ট্য:

  1. সহজ শিক্ষণ প্রক্রিয়া: শিক্ষার্থীরা ধাপে ধাপে ব্যাকরণ শেখার মাধ্যমে জটিল বিষয়গুলো সহজে বুঝতে পারে।
  2. মজবুত ভিত্তি: এই পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা মজবুত ভিত্তি তৈরি করতে সক্ষম হয়, যা তাদের ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়।
  3. নিয়মিত মূল্যায়ন: শিক্ষকেরা নিয়মিত মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করতে পারেন।

প্রশ্ন : পাঠের ক্ষেত্রে মূল্যায়নের প্রয়োজনীয়তা কি? অভ্যন্তরীণ বহিঃ মূল্যায়নের সংজ্ঞা দিন। উভয়ের চারটি করে পার্থক্য লিখুন।

মূল্যায়নের প্রয়োজনীয়তা: পাঠের ক্ষেত্রে মূল্যায়ন শিক্ষার্থীদের শেখার অগ্রগতি, দুর্বলতা এবং শক্তিশালী দিকগুলো চিহ্নিত করে এবং প্রয়োজনীয় সাহায্য প্রদান করে।

অভ্যন্তরীণ মূল্যায়ন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে শিক্ষক কর্তৃক শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন করা হয়। বহিঃ মূল্যায়ন: বাহ্যিক সংস্থা কর্তৃক শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন করা হয়।

পার্থক্য:

  1. অভ্যন্তরীণ: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়ম অনুযায়ী। বহিঃ: বাহ্যিক সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী।
  2. অভ্যন্তরীণ: শিক্ষক কর্তৃক পরিচালিত। বহিঃ: বাহ্যিক পরীক্ষক কর্তৃক পরিচালিত।
  3. অভ্যন্তরীণ: নিয়মিতভাবে পরিচালিত। বহিঃ: নির্দিষ্ট সময়ে পরিচালিত।
  4. অভ্যন্তরীণ: শিক্ষার্থীদের উন্নতির সুযোগ বেশি। বহিঃ: শিক্ষার্থীদের উন্নতির সুযোগ কম।

প্রশ্ন : মাতৃভাষা শিক্ষাদানের কয়েকটি পদ্ধতির নাম লিখুন। প্রকল্প পদ্ধতির সুবিধা অসুবিধা লিখুন।

পদ্ধতি:

  1. প্রকল্প পদ্ধতি
  2. আরোহী পদ্ধতি
  3. শব্দানুক্রমিক পদ্ধতি
  4. বর্ণানুক্রমিক পদ্ধতি

প্রকল্প পদ্ধতির সুবিধা:

  1. শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ বৃদ্ধি।
  2. বাস্তব জীবনের সমস্যা সমাধানে সহায়ক।
  3. সৃজনশীলতা উদ্ভাবনী দক্ষতা বৃদ্ধি।

অসুবিধা:

  1. সময়সাপেক্ষ।
  2. প্রয়োজনীয় উপকরণের অভাব।
  3. সব শিক্ষার্থীর সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা কঠিন।

প্রশ্ন : মাতৃভাষা শিক্ষাদানের শব্দানুক্রমিক বর্ণানুক্রমিক পদ্ধতির উদ্দেশ্য গুরুত্ব আলোচনা করুন।

উদ্দেশ্য:

  1. শব্দানুক্রমিক: শিক্ষার্থীরা সহজে নতুন শব্দ শিখতে পারে এবং তাদের শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধি পায়।
  2. বর্ণানুক্রমিক: শিক্ষার্থীরা বর্ণের সঠিক উচ্চারণ লিখন শিখতে পারে।

গুরুত্ব:

  1. শব্দানুক্রমিক: ভাষার শুদ্ধ ব্যবহার নিশ্চিত করা, লিখন দক্ষতা বৃদ্ধি।
  2. বর্ণানুক্রমিক: বর্ণের সঠিক উচ্চারণ লিখন শেখা, ভাষার ভিত্তি মজবুত করা।

প্রশ্ন : শিক্ষার মাধ্যম রূপে মাতৃভাষার গুরুত্ব আলোচনা করুন। সেই সঙ্গে অক্ষয় উদ্দেশ্যগুলি বুঝিয়ে দিন।

গুরুত্ব:

  1. সহজ বোঝাপড়া: মাতৃভাষায় শিক্ষাদান শিক্ষার্থীদের জন্য সহজ স্বাভাবিক।
  2. সংস্কৃতি সংরক্ষণ: মাতৃভাষা শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের সংস্কৃতি ঐতিহ্য সম্পর্কে সচেতন হয়।
  3. দক্ষতা বৃদ্ধি: মাতৃভাষায় শিক্ষাদান শিক্ষার্থীদের দক্ষতা সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে।

অক্ষয় উদ্দেশ্য:

  1. অক্ষয়: মাতৃভাষায় শিক্ষাদানের মাধ্যমে ভাষার ধারাবাহিকতা রক্ষা করা।
  2. উদ্দেশ্য: শিক্ষার্থীদের ভাষার উপর দক্ষতা বৃদ্ধি করা, তাদের সৃজনশীলতা উদ্ভাবনী দক্ষতা বৃদ্ধি করা।

প্রশ্ন : ব্যাকরণ শিক্ষাকে আকর্ষণীয় করে তোলবার জন্য একজন শিক্ষকের কি কি করণীয় এবং তার কি কি গুনাবলী থাকা প্রয়োজন?

করণীয়:

  1. ইন্টারেক্টিভ পদ্ধতি: শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা কার্যক্রমের মাধ্যমে ব্যাকরণ শেখানো।
  2. উদাহরণ ব্যবহার: বাস্তব উদাহরণ গল্পের মাধ্যমে ব্যাকরণ বোঝানো।
  3. খেলাধুলার মাধ্যমে শিক্ষাদান: বিভিন্ন খেলার মাধ্যমে ব্যাকরণ শেখানো।
  4. প্রযুক্তির ব্যবহার: ডিজিটাল টুলস ভিডিও ব্যবহার করে ব্যাকরণ শেখানো।

গুণাবলী:

  1. সৃজনশীলতা: শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ করার জন্য সৃজনশীল পদ্ধতি অবলম্বন।
  2. ধৈর্য: শিক্ষার্থীদের শেখানোর সময় ধৈর্য ধরে বোঝানো।
  3. যোগাযোগ দক্ষতা: শিক্ষার্থীদের সাথে সহজ স্পষ্টভাবে যোগাযোগ করার ক্ষমতা।
  4. উদ্ভাবনী মনোভাব: নতুন আকর্ষণীয় পদ্ধতি প্রয়োগের জন্য উদ্ভাবনী মনোভাব।

📍প্রশ্নমান১৬👇

১। চতুর্থ/পঞ্চম/ ষষ্ঠ শ্রেণীর যেকোনো একটি পাঠ অবলম্বনে পূর্ণাঙ্গ পাঠ পরিকল্পনা প্রস্তুত করুন। (ব্যাপ্ত পাঠটিকা)

চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা পাঠ: "আমাদের গ্রাম" (পূর্ণাঙ্গ পাঠ পরিকল্পনা)

পাঠ পরিকল্পনা (ব্যাপ্ত পাঠটিকা)

বিষয়: আমাদের গ্রাম

শ্রেণী: চতুর্থ

সময়: ৪০ মিনিট

উদ্দেশ্য:

  1. শিক্ষার্থীরা গ্রাম সম্পর্কে একটি সাধারণ ধারণা পাবে।
  2. গ্রামে বসবাসকারী মানুষের জীবনযাত্রা, পেশা এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারবে।
  3. শিক্ষার্থীরা গ্রাম শহরের পার্থক্য বুঝতে পারবে।

পাঠের উপকরণ:

  1. গ্রাম সম্পর্কিত চিত্র এবং ছবি।
  2. অডিও-ভিজ্যুয়াল উপকরণ (যদি সম্ভব হয়)
  3. পাঠ্যবই এবং খাতা।

শিক্ষণ পদ্ধতি:

  1. আলোচনামূলক পদ্ধতি
  2. অডিও-ভিজ্যুয়াল পদ্ধতি
  3. প্রশ্নোত্তর পদ্ধতি

পাঠের ধাপ:

. প্রস্তাবনা ( মিনিট):

  • শিক্ষার্থীদের সাথে গ্রাম শহরের পার্থক্য নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা।
  • শিক্ষার্থীদের কাছে জানতে চাওয়া, তারা গ্রাম সম্পর্কে কি জানে।

. প্রাক-পাঠ (১০ মিনিট):

  • গ্রাম সম্পর্কিত কিছু চিত্র প্রদর্শন করা।
  • চিত্রগুলো দেখে শিক্ষার্থীদের কাছে জানতে চাওয়া, তারা ছবিতে কি দেখতে পাচ্ছে।

. মূল পাঠ (১৫ মিনিট):

  • পাঠ্যবই থেকে "আমাদের গ্রাম" পাঠটি পড়ে শোনানো।
  • প্রধান বিষয়গুলো বোঝানো: গ্রামে কি কি থাকে, মানুষের পেশা, জীবনযাত্রা ইত্যাদি।
  • শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা: গ্রামের প্রধান বৈশিষ্ট্য কি কি?

. অনুশীলন ( মিনিট):

  • শিক্ষার্থীদের খাতায় একটি ছোট অনুচ্ছেদ লিখতে বলা: "আমার গ্রামের বর্ণনা"
  • শিক্ষার্থীদের গ্রাম সম্পর্কিত একটি চিত্র আঁকতে বলা।

. মূল্যায়ন ( মিনিট):

  • শিক্ষার্থীদের গ্রাম শহরের মধ্যে তিনটি পার্থক্য লিখতে বলা।
  • শিক্ষার্থীদেরকে গ্রাম সম্পর্কিত কয়েকটি প্রশ্ন করা, যেমন: "গ্রামে কি কি পেশা দেখা যায়?", "গ্রামে কোন কোন উৎসব পালিত হয়?" ইত্যাদি।

. উপসংহার ( মিনিট):

  • শিক্ষার্থীদের গ্রাম সম্পর্কিত ধারণাগুলো পুনরায় সংক্ষেপে উল্লেখ করা।
  • শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানানো এবং ভবিষ্যতে আরও বিস্তারিত আলোচনা করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া।

২। চতুর্থ/পঞ্চম শ্রেণীর যেকোনো একটি পাঠ অবলম্বনে যেকোনো একটি শিখন দক্ষতা ভিত্তিক অনুপাঠ পরিকল্পনা প্রস্তুত করুন। (অনু পাঠটিকা)

 

চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা পাঠ: "আমাদের গ্রাম" (শিখন দক্ষতা ভিত্তিক অনুপাঠ পরিকল্পনা)

অনুপাঠ পরিকল্পনা (অনু পাঠটিকা)

বিষয়: আমাদের গ্রাম

শ্রেণী: চতুর্থ

শিখন দক্ষতা: শ্রবণ দক্ষতা

সময়: ৩০ মিনিট

উদ্দেশ্য:

  1. শিক্ষার্থীরা গ্রামের বিভিন্ন শব্দ ধ্বনি শুনে সঠিকভাবে চিনতে পারবে।
  2. শিক্ষার্থীরা শ্রবণ দক্ষতার মাধ্যমে গ্রাম সম্পর্কিত নতুন শব্দ শিখবে।

পাঠের উপকরণ:

  1. গ্রামের শব্দসমূহ (গরুর ডাক, পাখির ডাক, নদীর প্রবাহ ইত্যাদি) ধারণ করা অডিও।
  2. চিত্র এবং ছবি।
  3. পাঠ্যবই এবং খাতা।

শিক্ষণ পদ্ধতি:

  1. অডিও-ভিজ্যুয়াল পদ্ধতি
  2. প্রশ্নোত্তর পদ্ধতি

পাঠের ধাপ:

. প্রস্তাবনা ( মিনিট):

  • শিক্ষার্থীদের সাথে গ্রাম সম্পর্কিত একটি ছোট আলোচনা।
  • জানতে চাওয়া, তারা কি কি গ্রামীণ শব্দ শুনেছে।

. প্রাক-পাঠ ( মিনিট):

  • গ্রাম সম্পর্কিত কিছু শব্দের অডিও প্লে করা।
  • শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জানতে চাওয়া, তারা কোন কোন শব্দ চিনতে পেরেছে।

. মূল পাঠ (১০ মিনিট):

  • পাঠ্যবই থেকে "আমাদের গ্রাম" পাঠটি পড়ে শোনানো।
  • মূল বিষয়গুলো বোঝানো: গ্রামের জীবনযাত্রা, পেশা ইত্যাদি।
  • শিক্ষার্থীদের গ্রাম সম্পর্কিত বিভিন্ন শব্দ শোনানো এবং তাদের থেকে শব্দগুলি চিনতে বলা।

. অনুশীলন ( মিনিট):

  • শিক্ষার্থীদের খাতায় গ্রামীণ শব্দগুলির তালিকা করতে বলা।
  • শিক্ষার্থীদেরকে শব্দগুলির চিত্র আঁকতে বলা।

. মূল্যায়ন ( মিনিট):

  • শিক্ষার্থীদের কাছে প্রশ্ন করা, কোন শব্দগুলি তারা চিনতে পেরেছে এবং কি ধ্বনির সাথে কোন শব্দটি সম্পর্কিত।

. উপসংহার ( মিনিট):

  • শিক্ষার্থীদের গ্রামীণ শব্দগুলি পুনরায় শোনানো এবং সঠিক উত্তর জানানো।
  • শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানানো এবং ভবিষ্যতে আরও শব্দ শোনার প্রতিশ্রুতি দেওয়া।

 


Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)
google.com, pub-9854479782031006, DIRECT, f08c47fec0942fa0